মোঃ আলমগীর, টেকনাফ ::
“সংগ্রাম ওঐ অর্জনে গৌরবময় পথচলার ৭০ বছর, ‘গৌরবের অভিযাত্রায় ‘জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু’ এই শ্লোাগানকে সামনে রেখে টেকনাফে নানা আয়োজনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৭০তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে টেকনাফ উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি সাবেক সাংসদ অধ্যাপক মোহাম্মদ আলীর সভাপতিত্বে পৌর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আলম বাহাদুরের পরিচালনায় বিকেল ৩ টায় শহরের টেকনাফ উপজেলা আওয়ামীলীগের কার্যালয় থেকে একটি বণার্ঢ্য র্যালী বের হয়। র্যালিটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন শেষে আবারো উপজেলা আওয়ামীলীগের কার্যালয় এসে শেষ হয়। এরপর বিকেল ৪টায় কেক কাটা, বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্প্যমাল্য অর্পন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় উপজেলা ও পৌর আওয়ামীলীগ,স্বেচ্ছাসেবক লীগ জাতীয় শ্রমিক লীগসহ সহযোগী অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।প্রধান অতিথির বক্তব্যে সাবেক সংসদ সদস্য অাবদুর রহমান বদি বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতায় মিশে অাছে অাওয়ামীলীগের নাম। আওয়ামীলীগ মানে উন্নয়ন অার সমৃদ্ধি। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ অাজ বিশ্ব দরবারে মাথা উচু করে দাড়িয়েছে। আজ বাংলাদেশ উন্নয়নের স্বর্ন শিখরে। সারা বিশ্ব বাংলাদেশকে রোল মডেল বানাচ্ছে। তাই এই অাওয়ামীলীগ যতদিন ক্ষমতায় থাকবে ততদিন এই দেশ উন্নত হবে। তিনি অারো বলেন, উখিয়া-টেকনাফের যে উন্নয়ন তা ধরে রাখতে ভবিষ্যতেও নৌকাকে বিজয়ী করতে হবে। ‘বঙ্গবন্ধু, আওয়ামী লীগ আর বাংলাদেশ’ ইতিহাসে এই ৩টি নাম অমলিন, অবিনশ্বর এবং একই সূত্রে গাঁথা। আওয়ামী লীগ মানেই দেশের স্বাধীনতা, স্বাধীন মানচিত্র, স্বাধীন পতাকা। তেমনি খেটে খাওয়া বাঙালির মুখে হাসি ফুটানোর নামও হচ্ছে আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগের অপর নাম হচ্ছে উন্নয়ন আর সমৃদ্ধি। তেমনি ইতিহাস, ঐতিহ্য, সাফল্য আর অর্জনের নামও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। এমন একটি সংগঠনের ক্ষুদ্র একজন কর্মী হতে পেরে আমাদের জীবন ধন্য। বঙ্গবন্ধুর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে তাঁরই দেখানো পথে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করেন